বল আঘাত করলো কুশল মেন্ডিসের মাঝ বরাবর ব্যাটে। বোলার তাইজুল ইসলামও তেমন প্রতিক্রিয়া দেখালেন না। বল পায়ে লেগেছে ভেবে তখন স্লিপে থাকা অধিনায়ক শান্ত হাত তুলে আবেদন করলেন। দ্বিধাগ্রস্ত তাইজুল স্পষ্ট কিছু বলতে পারলেন না, সাড়া পাওয়া যায়নি উইকেট কিপার লিটন দাসের কাছ থেকেও। তবে রিপ্লে দেখে পরিষ্কার বোঝা যাচ্ছিলো বলটি সোজা ব্যাটে লেগেছে। কিন্তু শান্তর রিভিউ নেওয়াতে কেবল একটি রিভিউই যে নষ্ট হয়েছে তা নয়, শান্ত নিজেদের দুর্বলতাও প্রমাণ করেছেন।
ডিসিশন রিভিউ সিস্টেমের (ডিআরএস) ফায়দা সে অর্থে কখনোই তুলে নিতে পারেনি বাংলাদেশ। বেশিরভাগ সময়ই ভুল সিদ্ধান্তের কারণে ভুগতে হয় দলকে। চট্টগ্রামে দ্বিতীয় টেস্টের প্রথম দিনে যেমন কুশল মেন্ডিস ও দিমুথ করুনারত্নে মিলে বাংলাদেশকে পিষ্ট করে ফেলেছিলেন। তখন এ জুটি ভাঙতে রীতিমতো মরিয়া হয়ে ওঠে বাংলাদেশ। কিন্তু এমন সময়ে এক ভূতুড়ে রিভিউ নেন অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত।
ঘটনাটি ম্যাচের ৪৪তম ওভারের। শ্রীলঙ্কার রান পেরিয়ে গেছে দেড়শ। ওই ওভারে তাইজুলের বলটা কিছুটা এগিয়ে রক্ষণাত্মক ভঙ্গিতে খেলেন ২৯ রানে অপরাজিত মেন্ডিস। বল পায়ে লেগেছে ভেবে তখন স্লিপে থাকা অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত হাত তুলে আবেদন করেন। শান্তকে স্টাম্প মাইকে বলতে শোনা যায়, ‘পায়ে লাগছে আগে, নিবো।’ তারপর রিভিউ নেওয়ার ইশারা করেন তিনি। এই রিভিউতে টিভি আম্পায়ারকে আল্ট্রা